Great! The file uploaded properly. Now click the 'Verify my file' button to complete the process.

Pages

Wednesday 20 November 2013

কতই না কোকা কোলা খেয়েছেন এবার জেনেনিন কোকা কোলার ১০টি বিস্ময়কর ব্যবহার।

কোকা কোলার বয়স ১০০ বছরেরও বেশি। ১৮৮৬ সালে এটা প্রথম বাজারে আসে। শুরুতে এটি মেডিসিন হিসেবে ব্যবহৃত হতো। এরপর সফট ড্রিংকস হিসেবে এটি বিশ্বে বহুল জনপ্রিয়তা পায়।তবে অনেকেরও হয়ত অজানা যে ড্রিংকস এর পাশাপাশি এটি অন্যান্য দরকারি বেশ কিছু কাজে ব্যবহার করা যায়।

গাড়ির কাচ থেকে আইস সরানো: ঠাণ্ডা শীতপ্রধান দেশে গাড়ি বাইরে রাখলে সকালে দেখা যাবে তুষারে ঢেকে গেছে গাড়ির সামনের গ্লাস। এটি পরিষ্কার করতে বেশ বেগ পোয়াতে হয়। তবে খুব সহজে পরিষ্কার করতে চাইলে ওপরে কোকা কোলা পানীয় ঢেলে দিন। দেখবেন, কেমন পরিষ্কার হয়ে গেছে।

ঘরের কাচ পরিষ্কার: কোকা কোলার ভেতরে সাইট্রিক এসিড আছে যেটি ঘরের কাচ ও আসবাবপত্র পরিষ্কারের জন্য খুবই উপযোগী।

কীটনাশক: কোকা কোলা পানীয় ভাল কীটনাশকও বটে। পরীক্ষা করার জন্য আপনার স্যাঁতসেঁতে বাগানে একটি খোলা বোতলে রেখে দিন দেখবেন এর মিষ্টতার জন্যে পিঁপড়ে থেকে শুরু করে বিভিন্ন পোকামাকড় আসবে, কোক তাদের জীবননাশ করে ছাড়বে।

টয়লেট পরিষ্কার: কোক খেতে খেতে বিরক্ত হয়ে ফেলে দিতে চাইলে টয়লেটে ফেলুন। টয়লেটে দাগযুক্ত স্থান কোক দিয়ে ১০ মিনিট ভিজিয়ে ধুয়ে ফেলুন, একেবারে ঝকঝকে হয়ে যাবে।

কাপড়ের গন্ধ দূর: মাছের বাজার থেকে এসেছেন? কাপড় কেমন আঁশটে গন্ধ করছে? হাতের কাছে কোক থাকলে কাজে লাগাতে পারেন। কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন, গন্ধ দূর হয়ে যাবে।

চুল কার্লিং: চুল কার্লিং করার জন্যে আপনাকে আর বিউটি পার্লারে না গেলেও চলবে। কোকা কোলা চুল কার্লি করতে সক্ষম। চুলে খানিকটা কোক মেসেজ করে কিছুক্ষণ রেখে দিন, চুল কার্লি হয়ে যাবে।

রান্নায় ব্যবহার: রান্নার কাজেও কোকা কোলার ব্যবহার করা যেতে পারে। বিশেষ করে চিকেনে পরিমান মতো ঢেলে দিন, দেখবেন স্বাদ বদলে গেছে!

ব্যথা নাশক হিসেবে: ব্যথা নাশক হিসেবেও এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। কোথাও আঘাত পেলে খানিকটা লাগিয়ে নিন, ব্যথা কমে যাবে।

কাপড়ের দাগ তুলতে: কাপড়ে রক্তসহ বিভিন্ন প্রকারের দাগ তুলতেও কোক ব্যবহার করতে পারেন।

ত্বক সতেজ করতে: শরীরের ত্বক আরো স্মুথ ও সিল্কি করতে চাইলে বডি লোশনের সঙ্গে কোক মিশিয়ে প্রতিদিন শরীরে লাগান, ফল পাবেন।